স্তন ও জরায়ুর ক্যন্সার বিষয়ে ক্যান্সর বিষয়ক ডাক্তার মহদ্বয়ের পরামর্শ add করা হয়েছে
বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ১২ হাজার নারী জরায়ুর ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে বলে একটি পরিসংখ্যানে বলা হচ্ছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাল্যবিবাহ, কম বয়েসে বা ঘন ঘন সন্তান হওয়া, ব্যক্তিগত অপরিচ্ছন্নতা এসবই এর প্রধান কারণ - যা সচেতন হলে অনেকাংশেই প্রতিরোধ করা সম্ভব। আক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে নারীদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের পরেই এই জরায়ুর ক্যান্সারের স্থান।একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আজ থেকে জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে একটি সচেতনতা কার্যক্রম শুরু করেছে।
সাধারণত অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক, বাল্যবিবাহ, ধূমপান বা তামাক সেবন, অধিক সন্তান প্রসবসহ সাতটি কারণে জরায়ু ক্যান্সার হয়ে থাকে। তবে জরায়ু ক্যান্সার সঠিক সময়ে নির্ণয় করতে পারলে এ রোগ সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের চারটি জেলায় সহস্রাধিক নারী ও যৌনকর্মীর ওপর জরিপ চালিয়ে এমন তথ্য দিয়েছেন দেশের একদল জরায়ু ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ। প্রজনন শিক্ষা এবং প্রজনন স্বাস্থ্য খাতে সঠিক নীতিমালার অভাবেই দিন দিন ওই রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করছে বলে তাঁরা মনে করছেন।
***স্তন ক্যান্সার***
স্তন ক্যান্সার হওয়ার কারণগুলো এখনো সম্পূর্ণভাবে জানা যায়নি। কিছু মহিলার ক্ষেত্রে দেখা যায়, তাদের এ রোগ হওয়ার ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় বেশি। মহিলাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ গঠিত হয় খুব ছোট ছোট জীবকোষ দিয়ে। ক্যান্সার এসব জীবকোষের রোগ। স্বাভাবিকভাবে জীবকোষের বিভাজন ঘটে সুশৃঙ্খল ও নিয়ন্ত্রিত উপায়ে। যদি কোনো কারণে এ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তাহলে জীবকোষগুলো নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বিভক্ত হয়ে একটি পিণ্ড সৃষ্টি করে, যাকে বলা হয় টিউমার। দুই ধরনের টিউমার হতে পারে-
বিনাইন : বেশির ভাগ স্তনটিউমার বিনাইন হয়, যা ক্ষতিকর নয়। কিছু বিনাইন টিউমার স্তনক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
ম্যালিগন্যান্ট : ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের মধ্যে এমন ধরনের ক্যান্সার জীবকোষ থাকে, যা চিকিৎসা না করা হলে স্তনের বাইরে ছড়িয়ে পড়ে। এগুলো রক্তপ্রবাহ কিংবা লসিকার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। এসব জীবকোষ নতুন স্থানে পৌঁছে নতুন টিউমার সৃষ্টি করতে পারে। এ নতুন টিউমারকে বলা হয় মেটাস্ট্যাটিক টিউমার।
প্রাথমিকপর্যায়ে ধরা পড়লে স্তনের ক্যান্সার সারানো যায়। তবে ক্যান্সার যদি শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে সাধারণত তা সারানো যায় না; কিন্তু এ রোগ চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখা যায়। পশ্চিমা বিশ্বে মহিলাদের ক্যান্সারের মধ্যে স্তন ক্যান্সারই সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। তবে আমাদের দেশে জরায়ুমুখের ক্যান্সারের পর স্তন ক্যান্সারের অবস্থান।
Breast cancer remains a leading dreadful cancer of women in Bangladesh. It has become a hidden burden which accounts 69% death of women. In Bangladesh the rate of breast cancer occurrence is estimated to be 22.5 per 100000 females of all ages; In case of Bangladeshi women, aged between 15-44 years, breast cancer has the highest prevalence 19.3 per 100000 compared to any other type of cancer. Cervical cancer causes in second for this group at 12.4 per 100000. However, this incident rate grows up day to day due to unawareness of the people, lack of confidence about medical treatment, improper screening, maltreatment and lack of motivation to go for Institutional treatment and management. Furthermore, because of poor socio-economic infrastructure and atmosphere which loom large for the social stigma and instilment of fear among the patient, they keep themselves aloof from taking treatment of the patient with cancer.
This version of স্তন ও জরায়ুু সমস্যা Android App comes with one universal variant which will work on all the Android devices.
If you are looking to download other versions of স্তন ও জরায়ুু সমস্যা Android App, We have 1 version in our database. Please select one of them below to download.