নকশী কাঁথার মাঠ ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত বাংলা সাহিত্যের একটি অনবদ্য আখ্যানকাব্য। বাংলা ভাষায় রচিত এই আখ্যানকাব্যের লেখক বাংলাদেশের পল্লীকবি জসীমউদ্দীন। বাংলা কবিতার জগতে যখন ইউরোপীয় ধাঁচের আধুনিকতার আন্দোলন চলছিল তখন প্রকাশিত এই কাব্যকাহিনী ঐতিহ্যগত ধারার শক্তিমত্তাকে পুন:প্রতিপন্ন করে। এটি জসীমউদ্দীনের একটি অমর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত। কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে অনূদিত হয়ে বিশ্বপাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসটি রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ যুবক-যুবতীর অবিনশ্বর প্রেমের করুণ কাহিনী কাহিনী। এই দুজনই ছিলেন বাস্তব চরিত্র।
নকশী কাঁথার মাঠ-এর নায়ক রূপাই গাঁয়ের ছেলে, কৃষ্ণকায়, কাঁধ পর্যন্ত চুল। তার কতগুলো গুণ আছে: সে ভালো ঘর ছাইতে জানে, যে হাত দিয়ে সে সুন্দর ঘর ছায়, সেই হাতেই লড়কি চালাতে জানে, সড়কি চালাতে জানে, আবার বাঁশের বাঁশিতে তার মতো আড় আর কেউ দিতে পারে না, এমনকি তার মতো আর কেউ গান গাইতেও পারে না। এই রূপাইয়ের সঙ্গে পাশের গ্রামের মেয়ে সাজুর ভালোবাসা হয়, আর তারপর হয় বিয়ে। তারা সুখের সংসার পাতে। একদিন গভীর রাতে চাঁদ ওঠে, গোবর নিকানো আঙিনায় মাদুর পেতে সাজু রূপাইয়ের কোলে শুয়ে রয়, তাই একসময় বাঁশির বাজনা থেমে যায়। কারণ যাকে শোনানোর জন্য রূপাই এতদিন বাঁশি বাজিয়েছে, সেই মানুষটি এখন তারই ঘরে। সেদিন রাতের পূর্ণিমার আলোতে সাজুর রূপ দেখে দারুণ মুগ্ধ হয় রূপাই, কিন্তু পরক্ষণেই তার মনে কী যেন এক সংশয় জেগে ওঠে। সে ভাবে, এত সুখ আমার সইবে তো! এক অজানা আশঙ্কায় তার অন্তরের বেদনাশ্রু সাজুর কোমল মুখের ওপর পড়ে, সাজুর ঘুম ভেঙে যায়, স্বামীর চোখে জলের ধারা দেখে সাজু বলে, তুমি কাঁদছ কেন? তোমাকে তো আমি কোনো আঘাত দিইনি। রূপাই বলে, এক অজানা আশঙ্কায় কাঁদছি। সাজু বলে, না না, আমরা তো কোনো অন্যায় করিনি। এমন সময় হঠাৎ খবর আসে, বনগেঁয়োরা তাদের গাজনা-চরের পাকা ধান কেটে নিয়ে যাচ্ছে। রূপাই ছুটে যায় লড়কি-সড়কি হাতে বনগেঁয়োদের প্রতিরোধ করতে। সেখানে লড়াই হয় (স্থানীয় ভাষায় কাইজ্জা), কয়েকটি খুন হয় এবং ফলশ্রুতিতে রূপাই ফেরারি হয়ে যায়। আর সাজু রোজ একটা পিদিম বা মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে বসে থাকে রূপাইয়ের পথ চেয়ে। একটা মরা পাতা ঝরে পড়লেও রূপাই-বিরহিণী সাজু, পাতার শব্দ লক্ষ করে আলোটা নিয়ে ছুটে যায়, কোথায় রূপাই? দিন চলে যায়। একদিন গভীর রাতে রূপাই এসে দাঁড়ায় সাজুর সামনে। সাজু দেখে, রূপাইয়ের সারা গায়ে মাটি মাখা, রক্তের দাগও লেগে আছে কোথাও কোথাও।
১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে প্রথম প্রকাশের পর এই কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে ই. এম. মিলফোর্ড কর্তৃক অনুদিত হয় The Field of Embroidered Quilt নামে।
Nakshi Kanthar Math or Nokshi Kanthar Math (Bengali: নক্সী কাঁথার মাঠ, meaning "The Field of the Embroidered Quilt" published in 1928) is a dramatized Bengali verse narrative written by poet Jasimuddin. The verse is considered a masterpiece in Bengali language and has been translated into many different languages. The poem was translated later by Mary Milford as "The Field of the Embroidered Quilt".
The verse is a tragic folk tale written in simple language and centers around Rupai and Saju. Rupai is a young peasant Rupa, who falls in love with a girl named Saju in his neighboring village. They are married. But after a quarrel and fight with some peasants of another village Rupa leaves home and flees far away. Saju, the young wife becomes alone. She waits every day with expectant that her husband will return to her, but nothing happens. She becomes tired, all her hope becomes falls. Many days pass and Saju begins to prepare a Nakshi Kantha (an embroidered quilt). In that Nakshi Kantha she types (writes) all the (sad) incidents and tragedies. More days pass and Rupa does not return. Finally Saju dies. Before her death she requests her mother to put the Nakshi Kantha on her grave. Her mother does accordingly. And since then the name of the field becomes Nakshi Kanthar Math.
সেই হতে তার নামটি হয়েছে নক্সী কাঁথার মাঠ...
Translation: Since then the field is known as Nakshi Kanthar Math
Some days after Saju's death, villagers find a young man is lying dead on the grave of Saju and that Nakshi Kantha is in his hands. Villagers identify that man as Rupa.Hand-crafted an impeccable narrative Kanthar field of Bengali literature, published in 1929. The author of this narrative, written in Bengali jasimuddin Pallikobi. The European-style modernism movement in the world of Bengali poetry was published in the traditional section of this kabyakahini seeing the restoration is justified. Jasimuddin it is considered as the creation of an immortal. Bisbapathakera anthology translated into English, it was able to attract. Hand-crafted Kanthar field kabyopanyasati rupai and Saju tragic love story of the immortal story of two rural youths. Both of these was a real character.
Hand-crafted Kanthar rupai village boy hero of the field, black, shoulder hair. How many times has it: he knows well chaite houses, beautiful house that he chaya hand, the hand is laraki run, run saraki You know, again, no one can give a bamboo bamsite squint like him, did not even like him, no one else can sing . Saju rupaiyera love with this girl from a neighboring village, and was then married. They are a happy family setting. One night the moon rises, and muck nikano Saju rupaiyera yard to the mat laid on Roy's lap, so once the sound stops playing. He heard the whistle sounded for the rupai long, the people of his home. Saju's great to see the light of the full moon night into day rupai results, but a moment later he felt something arouses suspicion. That way, it reminded me so much happiness! An anonymous for fear of his heart, on the face of the tender bedanasru Saju, Saju woke up, she saw tears of Saju said, why are you weeping? So I did not hit you. Rupai say, for fear of the unknown was crying. Saju say, No, no, no, we did wrong. The news comes a time when all of a sudden, they banagemyora gajana-char is cut seasoned rice. Rupai rushed to prevent banagemyodera laraki-saraki hand. There is a fight (kaijja the local language), some were killed, and as a result wanted rupai. Saju Rose and a burning lamp sits pidima or soil than rupaiyera way. While a dead leaf falls rupai-birahini Saju, the sound of the leaves in the light of the misses, where rupai? The day goes. Rupai one night stand in front of Saju. View Saju, rupaiyera body covered with dust, blood Dagao attached somewhere.
In 1929, after the publication of this anthology is in English. M. Milford is translated by the name of The Field of Embroidered Quilt.
Nakshi Kanthar Math or Nokshi Kanthar Math (Bengali: naksi Kanthar field, meaning "The Field of the Embroidered Quilt" published in 1928) is a dramatized Bengali verse narrative written by poet Jasimuddin. The verse is considered a masterpiece in Bengali language and has been translated into many different languages. The poem was translated later by Mary Milford as "The Field of the Embroidered Quilt".
The verse is a tragic folk tale written in simple language and centers around Rupai and Saju. Rupai is a young peasant Rupa, who falls in love with a girl named Saju in his neighboring village. They are married. But after a quarrel and fight with some peasants of another village Rupa leaves home and flees far away. Saju, the young wife becomes alone. She waits every day with expectant that her husband will return to her, but nothing happens. She becomes tired, all her hope becomes falls. Many days pass and Saju begins to prepare a Nakshi Kantha (an embroidered quilt). In that Nakshi Kantha she types (writes) all the (sad) incidents and tragedies. More days pass and Rupa does not return. Finally Saju dies. Before her death she requests her mother to put the Nakshi Kantha on her grave. Her mother does accordingly. And since then the name of the field becomes Nakshi Kanthar Math.
That has to be the name of the field naksi Kanthar ...
Translation: Since then the field is known as Nakshi Kanthar Math
Some days after Saju's death, villagers find a young man is lying dead on the grave of Saju and that Nakshi Kantha is in his hands. Villagers identify that man as Rupa.
This version of নকশী কাঁথার মাঠ Android App comes with one universal variant which will work on all the Android devices.
If you are looking to download other versions of নকশী কাঁথার মাঠ Android App, We have 1 version in our database. Please select one of them below to download.